শ্বেতী রোগের ক্রিম শ্বেতী রোগ থেকে মুক্তির উপায়
শ্বেতী বা ধবল রোগ হচ্ছে, এমন এক ধরনের রোগ। যা আমরা চলাফেরা করার সময় রাস্তা কিংবা অন্যান্য জায়গায় সচরাচর সবখানেই প্রায় মানুষকে দেখতে পাই এই ধরনের শ্বেতী রোগীকে। আমরা যখন হঠাৎ দেখতে পাই তখন তার মুখ কিংবা শরীর অত্যাধিক সাদা দেখতে পায়।
তাহলে আমরা এ ধরনের রোগীকে এ অবস্থায় দেখলে কি বুঝতে পারবো যে এটি শ্বেতী বা ধবল রোগী?
শ্বেতী রোগের ক্রিম এবং শ্বেতী রোগ থেকে মুক্তির উপায়। শ্বেতী রোগের ওষুধের নাম এবং প্রাথমিক চিকিৎসা শ্বেতী হলে কি কি খাওয়া যাবেনা।এলোপ্যাথিক চিকিৎসা আরও ইত্যাদি বিষয়ে আমি আলোচনা করব আপনাদের সাথে।
বাজারে অনেক গোল্ড ক্রিম আছে।এগুলো মুখের জন্য অনেক ক্ষতিকারক আপনি শ্বেতী বা ধবল রোগের কোন ভালো চিকিৎসা পাচ্ছে না তাহলে তাহলে আপনি এই ক্রিম গুলো ইউজ করতে পারেন।
বংশগত কারণে জন্য হতে পারে। আবার শরীরে কোন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার যদি ঘাটতি থাকে তাহলেও হতে পারে এ রোগ।
আপনি যদি দীর্ঘ সময় ধরে বা দীর্ঘদিন ধরে যদি জুতা ঘড়ি বা প্লাস্টিকের যাবতীয় জিনিস ব্যবহার ফলেও আপনার সেটি হতে পারে।সেটি প্রথমতে চোখের চারপাশে হয় এবং নাকের দুপাশে অথবা ঠোঁটের কোনেও হয়ে থাকে ।
অনেক সময় ফটো থেরাপি বা লেজার চিকিৎসার মাধ্যমে এই রোগ নির্মূল করা যায়। এই রোগ সারাতে
বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ঔষধ মলম ব্যবহার করা হয় তো চলুন সেটি রোগ কিভাবে ভালো করবে বেশ কিছু।
তাহলে আমরা এ ধরনের রোগীকে এ অবস্থায় দেখলে কি বুঝতে পারবো যে এটি শ্বেতী বা ধবল রোগী?
শ্বেতী রোগের ক্রিম এবং শ্বেতী রোগ থেকে মুক্তির উপায়। শ্বেতী রোগের ওষুধের নাম এবং প্রাথমিক চিকিৎসা শ্বেতী হলে কি কি খাওয়া যাবেনা।এলোপ্যাথিক চিকিৎসা আরও ইত্যাদি বিষয়ে আমি আলোচনা করব আপনাদের সাথে।
ভূমিকাঃ
আমরা অনেক রোগীর মুখে কিংবা শরীরে কোন অংশে সাদা কিছু দেখতে পেলেই মনে করি যে হ্যাঁ এটা একটি শ্বেতী রোগ আসলেই তা নয় অনেক কারণেই মুখে বা শরীরে সাদা ধরনের কিছু থাকতেই পারে এটা স্বাভাবিক।শ্বেতী রোগের ক্রিম শ্বেতী রোগ থেকে মুক্তির উপায়
ত্বকের কোন অংশ যদি আগুনে পুড়ে যায়।তাহলে সেটাও কিন্তু সাদা দেখায় আবার শরীরের কোন অংশ যদি রোদে পুড়ে যায়। অথবা সানবার্ন হলে ত্বকের কিছু পুড়ে গিয়েও সাদা ছোপ কিন্তু পড়তে পারে অথবা অনেক সময় বিভিন্ন ধরনের আমরা ক্রিম ব্যবহার করে থাকি।যেমন, ধরুন ডেট এক্সপেয়ার ক্রিমবাজারে অনেক গোল্ড ক্রিম আছে।এগুলো মুখের জন্য অনেক ক্ষতিকারক আপনি শ্বেতী বা ধবল রোগের কোন ভালো চিকিৎসা পাচ্ছে না তাহলে তাহলে আপনি এই ক্রিম গুলো ইউজ করতে পারেন।
শ্বেতী রোগের ক্রিম এর নাম
- অনিমেন্ট
- সুমিফান ভিটিলিগো
- কেলসিপট্রিন
- ক্লোভেট
শ্বেতী রোগের প্রাথমিক লক্ষণ গুলো
সেটি রোগ কোন বিপদজনক রোগ না তাই এটা নিয়ে চিন্তার কোন কারণই নেই সেটি রোগের নির্দিষ্ট কোন কারণ এখনো নিশ্চিত করাও সম্ভব হয়নি তবে অন্যান্য কারণেও এরোগ হতে পারে যেমন ধরুন,বংশগত কারণে জন্য হতে পারে। আবার শরীরে কোন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার যদি ঘাটতি থাকে তাহলেও হতে পারে এ রোগ।
আপনি যদি দীর্ঘ সময় ধরে বা দীর্ঘদিন ধরে যদি জুতা ঘড়ি বা প্লাস্টিকের যাবতীয় জিনিস ব্যবহার ফলেও আপনার সেটি হতে পারে।সেটি প্রথমতে চোখের চারপাশে হয় এবং নাকের দুপাশে অথবা ঠোঁটের কোনেও হয়ে থাকে ।
- শরীরের যেকোনো অংশে সাদা বা হালকা ফুস্কূরি দেখা দেয়
- হঠাৎ মুখমণ্ডল ও বাহু হাত পায়ের চামড়া বিবর্ণ হয়ে যাওয়া
- আপনার শরীরে অন্যান্য অংশে যেমন, ঘাড়ে ও গলায়, বগলে, বায়ু পথে বিভিন্ন চামড়া বিবর্ণ হয়ে যাওযা
- চুল ভ্রু চোখের পাপড়ি অথবা মুখে নাকে সাদা হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।
ধবল বা শ্বেতী রোগের ঔষধঃ
- রিবোফ্ল্যাভিন ট্যাবলেট
- মুখের খাবার স্টেরইয়েড(প্রেডনিসলন)ট্যাবলেট
- এন্টিলিগো ক্যাপসুল
শ্বেতী রোগ কি ভালো হয়
শ্বেতী রোগ কি ভাল হয় হ্যাঁ অবশ্যই ভালো হয় এর প্রতিকার অবশ্যই আছে।তবে চিকিৎসা সময় সাপেক্ষে অবশ্যই ধৈর্য সহকারে চিকিৎসা করলেই ভালো হবে। তবে শরীরে কিছু কিছু অংশ আছে লোম বিহীন ছাড়া এই যেমন ধরুন,হাতের আঙ্গুল,পায়ের আঙ্গুল,ঠোঁট ইত্যাদি।আবার যেসব শরীরের অংশে লোম আছে সে গুলো চিকিৎসা করলে ভালো হয়।শ্বেতী রোগ থেকে মুক্তির উপায়
অনেকেই ভুগে থাকেন এই শ্বেতী অথবা ভিটিলিগো রোগে অনেকেই ভুতে থাকেন। যেটা কিনা ধবল রোগে নামে পরিচিত। আমরা যখন দেখতে পাই ত্বকের অন্যান্য স্থান থেকে ছড়িয়ে পড়ে এই রোগটিঅনেক সময় ফটো থেরাপি বা লেজার চিকিৎসার মাধ্যমে এই রোগ নির্মূল করা যায়। এই রোগ সারাতে
বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ঔষধ মলম ব্যবহার করা হয় তো চলুন সেটি রোগ কিভাবে ভালো করবে বেশ কিছু।
গুরুত্বপূর্ণ টপিক সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক
- এই ধরনের রোগ ভালো করতে হলে অবশ্যই বেশি করে ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খেতে হবে
- ছোলা বা বুট খেলেও এ রোগের দ্রুত সমাধান পাওয়া যায়
- থেরাপি বা লেজার নিতে পারেন।
- রিবোফ্ল্যাভিন ট্যাবলেট ব্যবহার করতে পারেন।
- অথবা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে পারেন।
- শ্বেতী রোগের এলোপ্যাথিক চিকিৎসা
শ্বেতী রোগ হলে কি কি খাওয়া যাবে না
যেমন,কিছু ফল খাওয়া যাবেনা পেয়ারা,কমলা লেবু,আঙুর,বেদানা,জাম,লেবু,টমেটো, আর মদ্যপান করা যাবেনা।তারপরে হচ্ছে কাঁচা রসুন,টক জাতীয় জিনিস খাওয়া যাবেনা যেমন,তেতুল,টক বড়ই ইত্যাদি।লেখকের মন্তব্যঃপ্রিয় বন্ধুরা আপনাদের স্বাস্থ্য বিষয়ে বিবেচনা করে আমি শ্বেতী রোগের ক্রিম শ্বেতী রোগ থেকে মুক্তির উপায় গুলো নিয়ে আলোচনা করেছি। আশা করছি আমার এই টপিকটা পড়ে আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। যদি আপনারা এইরকম টপিক পেতে চান স্বাস্থ্য বিষয়ক টপিক তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি এখনই ভিজিট করে ফেলুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url