দেশীয় পণ্য ওয়ালটনের রেফ্রিজারেটর প্রাইজ সম্বন্ধে বিস্তারিত এখনি জেনে নিন।

আপনি কি দেশীয় পণ্য ওয়ালটনের রেফ্রিজারেটরের প্রাইস সমন্ধে বিস্তারিত জানতে চান? তাহলে আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য। আজ আমরা আলোচনা করব দেশীয় পণ্য ওয়ালটনের ফ্রিজের প্রাইস সমন্ধে এবং ফ্রস্ট ফ্রিজ কি ও নন ফ্রস্ট ফ্রিজ কি?এর মধ্যে পার্থক্য গুলো আর ফ্রিজের কিছু


দেশীয় পণ্য ওয়ালটনের রেফ্রিজারেটর প্রাইজ সম্বন্ধে বিস্তারিত এখনি জেনে নিন

সুবিধা ও অসুবিধা গুলো এবং ইনভার্টার ফ্রিজ কিনবেন না নন ইনভার্টার ফ্রিজ কিনবেন সে বিষয়ে তথ্য জানবো আমরা কিন্তু অনেকে জানি না যে বাংলাদেশের দেশীয় যেগুলো ফ্রিজ আছে সেগুলোর দাম তো চলুন তাহলে জেনে আসা যাক বাংলাদেশের ফ্রিজের প্রাইস সম্বন্ধে।

ওয়ালটন ফ্রিজের বিভিন্ন মডেলের নাম ও দাম সহ দেওয়া হল

1.Model:WFC-3F5-GDEL-XX(Inverter)

Price:52,090 Tk

2.Model:WFC-3F5-GDEL-XX

Price:51,090 Tk

3.Model:WFC-3F5-GDNE-XX(Inverter)

Price:52,090 Tk

4.Model:WFC-3F5-GDNE-XX

Price:51,090 Tk

5.Model:WFC-3F5-GAXA-UX-P(Inverter)

Price:51,690 Tk

6.Model:WFC-3F5-GDXX-XX(Inverter)

Price:51,390 Tk

7.Model:WFC-3F5-GDEH-DD(Inverter)

Price:54,290 Tk

8.Model:WFC-3F5-GDEH-XX(Inverter)

Price:52,590 Tk

9.Model:WFC-3F5-GDEH-XX

Price:51,590 Tk

10.Model:WFC-3F5-GDXX-XX

Price:50,390 Tk

11.Model:WFE-3E8-GDXX-XX

Price:50,290 Tk

12.Model:WFE-3E8-GDEL-XX

Price:50,790 Tk

13.Model:WFE-3E8-GDEN-XX

Price:51,290 Tk

14.Model:WFC-3D8-GAXA-UX-P (Inverter)

Price:52,990 Tk

15.Model:WFC-3D8-GDEH-DD (Inverter)

Price:52,190 Tk

16.Model:WFC-3D8-GDEH-XX

Price:49,490 Tk

17.Mode:WFC-3D8-GDEL-XX

Price:49,490 Tk

18.Model:WFC-3D8-GJXB-LX-P(Inverter)

Price:52,690 Tk

19.Model:WFC-3D8-GDEH-XX (Inverter)

Price:50,490 Tk

20.Model:WFC-3D8-GDEL-XX (Inverter)

Price:50,490 Tk

21.Model:WFE-3C3-GDXX-XX

Price:48,290 Tk

22.Model:WFE-3B0-GDEN-DD (Inverter)

Price:48,990 Tk


বাংলাদেশের ওয়ালটন ফ্রিজ সঠিক পদ্ধতিতে ব্যবহারের নিয়ম গুলো জেনে নিন

উন্নতম ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসের মধ্যে হচ্ছে ওয়ালটন ব্র্যান্ড আর টাটকা স্বাস্থ্যকর খাবারের জন্য ওয়ালটন ফ্রিজের কোন জুড়ি নেই খাবার কে সতেজ ও তরতাজা রাখার জন্য এই ওয়ালটনের বিভিন্ন কোয়ালিটি ডিজাইন নিয়ে ফ্রিজ তৈরি হচ্ছে আমাদের এই বাংলাদেশে এই বাংলাদেশের চাহিদা এতটাই বেশি যে এটা এখন বাইরের দেশেও অনেকে ক্রয় করছে।

আপনি ফ্রিজ কিনেছেন কিন্তু ফ্রিজের সঠিক ব্যবহার জানবেন না তা তো হবে না। ফ্রিজ কেনার আগে অবশ্যই এটা ব্যবহার জানতে হবে আর যদি আপনি প্রথম ইউজার হয়ে থাকেন তাহলে আমার এই পোস্টটি চট করে পড়ে নিবেন যেন ফ্রিজ ব্যবহারের নিয়মগুলো খুব সহজে আপনি জানতে পারেন

এবং ইউজ করতে পারবেন তো চলুন আজকে আমরা জানবো ওয়ালটন ফ্রিজের ব্যবহারের নিয়মগুলো।
  • আপনি যখন একটা ফ্রিজ কিনে আনবেন বাসায় অবশ্যই সাথেসাথে বৈদ্যুতিক সংযোগ দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
  • বৈদ্যুতিক সংযোগ দিতে ওয়ালটনের ভালো মানের মাল্টিপ্লাগ ব্যবহার করতে পারেন
  • আপনার ফ্রিজটি কোথায় রাখবেন সেই স্থানটি সঠিকভাবে নির্বাচন করুন
  • আপনি চাইলে ভোল্টেজ স্টাবিলাইজার ব্যবহার করতে পারেন
  • আপনার ফ্রিজটি কানেকশন দেওয়ার আগে অবশ্যই কানেকশন আছে কিনা সেটা একবার দেখে নিবেন।
  • ফ্রিজের উপরে কখনো অতিরিক্ত ভারী বস্তু রাখবেন না এবং ফ্রিজে অতিরক্ত খাবার লোড করবেন না
  • কপার কন্ডিশনার ব্যবহারের সুবিধা গুলো জেনে নিতে পারেন।
  • যেগুলো কপার কন্ডিশনার রেফ্রিজারেট ব্যবহৃত আছে সেগুলো স্থায়ী হয় মিনিমাম ২০ থেকে ৩০ বছর।
  • আবার যেগুলো কপার কন্ডিশনার ব্যবহার করার ফলে বিদ্যুৎটা অনেক সাশ্রয়ী হয় এর কারণ হচ্ছে আপনার ফ্রিজের কপারের তা বোর্ড পরিবহন ক্ষমতা লোহার চেয়ে ৮ গুণ বেশি এজন্য ঠান্ডা হয় খুবই দ্রুত।
  • কপার কন্ডিশনার ব্যবহারের জন্য আপনার ফ্রিজটি অনেক তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হওয়ায় কম্প্রেসার টি কম চলে এবং এটা স্থায়ী হয় অনেকটা বছর। এই কপার কন্ডিশনারে ক্ষয় ওর ডিটেলস হবার কোন সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
  • কপার কন্ডিশনারের কখনো মরিচাও ধরবে না ফলে কেপিলারি টিউব অথবা ফিল্টার ব্লক হওয়ারও সম্ভাবনা এই বললেই চলে তাই কম্প্রেসার অনেক দীর্ঘস্থায়ী হয় এবং রেফ্রিজারেটরের চলে নিরবিচ্ছিন্নভাবে।
  • ফ্রিজ পরিষ্কার করার সঠিক নিয়ম ও জানলে দীর্ঘদিন নতুন থাকবে
আমরা অনেকেই আছি যে ফ্রিজ পরিষ্কার করার সঠিক নিয়ম গুলো জানিনা তো আজকে আমরা জানবো যে কিভাবে সঠিক পদ্ধতিতে ফ্রিজটি পরিষ্কার করতে হয় চলুন তাহলে শুরু করা যাক প্রথমে আমরা ফ্রিজ পরিষ্কার করার আগে আমাদের ফ্রিজটির যে পাওয়ার কট আছে সেটা খুলে নেব এতে আপনি বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পাবেন।

অনেকেই আছে যে না বুঝে ফ্রিজের পাওয়ার কটটি লাগানো অবস্থাতে ফ্রিজটি পরিষ্কার করে কিন্তু তারা খেয়াল করেন না যে ফ্রিজের পাওয়ার কটটি লাগানো আছে অথবা অনেকেই বুঝেই না যে এটা লাগানোর ক্ষেত্রে অনেক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাই সতর্কতার অবলম্বনে আপনাদের লাইফের সেফটির জন্য অবশ্যই ফ্রিজের পাওয়ার কটি খুলে নিবেন।

আবারো ফ্রিজটি যখন পরিষ্কার করবো তখন এক এক করে যতগুলো আমাদের খাবারগুলো রেখেছি ডিপে অথবা নরমালে সব যাবতীয় খাবার গুলো বের করে নিব নেয়ার পরে আপনারা অবশ্যই এ বিষয়টি মনে রাখবেন যে ফ্রিজে কোন খাবার বের করার সময় টানাটানি করবেন না ১ থেকে ২ ঘন্টা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন ফ্রিজ টি খুলে দেখবেন।

বরফগুলো অটোমেটিক গলে গেছে তখন আপনি খুব সহজেই আপনার খাবার সহ যে জিনিসগুলো রেখেছিলেন সেগুলো খুব সহজেই বের করতে পারবেন। কেননা ফ্রিজে অনেক আইস জমে থাকার কারণে খাবারগুলো বেশ শক্ত হয়ে থাকে অনেক সময় টানাটানি করতে লেগে আপনার ফ্রিজের ক্ষতি

হয়ে যেতে পারে অথবা আপনার ফ্রিজের খাবার সহকারে যেগুলো প্লাস্টিকের জিনিসে খাবার আছে এগুলো ভেঙে যেতে পারে। আপনার ফ্রিজের বরফগুলো যখন গলে যাবে অতঃপর তখন একটা নরম সুতি কাপড় দিয়ে অথবা স্পঞ্জ ফোমের সাহায্যে বরফগুলো পানি গুলো মুছে নিয়ে একটা বাসনে রাখুন

এবং রেখে পানিটা ফেলে দিন। এরপর ফ্রিজের ভেতরে অল অল্প গরম জলে ব্রেকিং সোডা দিয়ে পরিমাণ মতো লেবুর রস দিয়ে সুতি কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করতে পারেন কেননা লেবুর দেয়ার কারণে আপনার ফ্রিজটি হবে দুর্গন্ধ মুক্ত অনেকেই আছে যে ডিটারজেন্ট দিয়ে আপনাদের ফ্রিজটি পরিষ্কার

করেন এই ডিটারজেন্ট দিয়ে পরিষ্কার করার কারণে আপনার ফ্রিজটি অনেক দুর্গন্ধ হতে পারে। আবার আপনারা যদি লেবুর রস দিয়ে ফ্রিজ ক্লিন না করতে চান তবে আপনারা এক্সট্রা পিস করে লেবু কেটে ফ্রিজে ৪০ মিনিট রেখে দিতে পারেন এটা তো ভালো ফল পাবেন। আপনাদের ফ্রিজটি পরিষ্কার করার

পর আপনার আপনি বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে নিবেন। আপনি যদি আমার এই স্টেপ গুলো ফলো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার ফ্রিজটি দীর্ঘদিন ধরে ইউজ করতে পারবেন এবং অনেক টেকসই হবে আর ফ্রিজে কোন দুর্ঘটনা ঘটবে না এবং খাবারগুলো থাকবে সতেজ এবং স্বাস্থ্যসম্মত।

ফ্রিজে কি কারণে অতিরিক্ত পানি জমা হয় এর কারণ কি?

ফ্রিজ থেকে পানি পড়ার অনেকগুলো কারণ রয়েছে এই যেমন ধরুন আপনি ফ্রিজে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে আপনাদের ফ্রিজে একটি ওয়াটার ট্রে আছে সেটা যদি ওভার ফ্লো হয়ে যায় আপনি একটু লক্ষ্য করে দেখবেন যে ফ্রিজের পিছনের দিকে কম্প্রেসারের উপরে একটি পাত্র বসানো আছে।

এটাকে কি বলা হয় আপনি কি জানেন? এটাকে বলা হয় ওয়াটার ট্রে যে ট্রেতে কিনা অতিরিক্ত পানি জমে যেমন ধরুন ফ্রিজের ভেতরে যে অতিরিক্ত পানি এসে জমা হয় তখন কিন্তু আপনার কম্প্রেসার চলে তখন সেই কম্প্রেসারটি গরম হয় আর যখন কম প্রসারের গরমে পানিগুলো এসে জমা হয় তখন

পানিগুলো অটোমেটিক বাষ্প হয়ে উড়ে যায় যা আমরা সাধারণত খালি চোখে কেউ দেখতে পাই না। আপনি যদি দেখেন কোন কারনে যদি পাত্র স্বাভাবিকের চেয়ে অস্বাভাবিক বা অতিরিক্ত পানি এসে জমা হয় তাহলে বুঝবেন কম্পিউটার হতে পারে না। হয়ে আপনার ঘরের মেঝেতে গড়িয়ে পড়ে যায়।

আপনারা অনেকে না বুঝতে পেরে যে মনে করেন এই বিষয়টা ফ্রিজ থেকে পানি পড়ছে। তোরা অনেকেই হয়তো আছেন যে এই বিষয়টার কথা ভাবছেন যে এর সমাধান কি? হ্যাঁ এর সমাধান অবশ্যই আছে। এখন আপনি যদি এই বিষয় সমাধান করতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমে কিন্তু জানতে হবে। কি কারনে অতিরিক্ত পানি ফ্রিজে এসে জমা হয়।

 ধরুন আপনি যখন কোন কিছু রান্না করবেন রান্না করার শেষে আমরা অনেকেই এই ভুল কাজটা করে ফেলি যেমন ধরুন রান্নার শেষে রান্না করা খাবার ঠান্ডা না করে ফ্রিজে রাখি। এতে করে আমাদের ফ্রিজের যে ক্ষতি হয় সেগুলো হচ্ছে, রান্না করা গরম খাবার ঠান্ডা না করে ফ্রিজে রাখার ক্ষেত্রে বাষ্প গুলো ঠান্ডা হয়ে পানিতে পরিণত হয়। 

এই কারণে ও আপনার ফ্রিজে পানি জমে যায় কিন্তু আমরা আরও একটা ভুল কাজ করে থাকি যখন কোন কিছু ফ্রিজে আবার বার করি। আর ফ্রিজের দরজা খুলে রাখি। এতে যে প্রবলেমটা হয় সেটা হচ্ছে বাইরের যে গরম বাতাস আছে না সেটা ফ্রিজ খোলার সময় গরম বাতাস টি প্রবেশ করে করে। আর এর জন্যই সেই বাতাস থেকে ঠান্ডা হয়ে বরফ তৈরি হয়ে যায়।

এবং যখন বন্ধ অবস্থায় থাকে তখন এই ফ্রিজের যে বরফগুলো আছে সেগুলো গলে যায় আর পানিতে পরিণত হয়ে যায়। আর এর কারণে ফ্রিজে অতিরিক্ত পানি এসে জমা হয় সুতরাং আমরা কখনো প্রয়োজন ছাড়া ফ্রিজ খুলবো না ফ্রিজে অতিরিক্ত খাবার শাক-সবজি চাপাচাপি করে কখনোই রাখবেননা

আর না রাখাই ভালো কারণ পানি জাতীয় জিনিস এর কারণে ও ফ্রিজে পানি জমে থাকে। আপনি এই নিয়ম গুলো মেনে চলে আশা করি আর ফ্রিজ থেকে পানি পড়ার সমস্যা করতে হবে না। ফ্রিজে যদি ট্রেন লাইন বন্ধ হয়ে যায় তখন আপনি আপনার ফ্রিজটি ভালোভাবে লক্ষ্য করে দেখুন ফ্রিজের নরমালে কম্পার্টমেন্টে লক্ষ্য করুন অথবা নিচের দিকে একটি ছিদ্র দেখতে পাবেন।

আর ছিদ্রটিকেই কিন্তু ড্রেন লাইন বলে। এই রেল লাইন দিয়ে ফ্রিজের পানি বের হয়ে যায় ফ্লোরে গড়িয়ে পড়ে। আর এই ছিদ্রটিতে যদি কোন খাবার বা শাকসবজি জাতীয় কিছু ঢুকে বন্ধ হয়ে যায় তাহলে ফ্রিজ থেকে বাইরে পানি বেরিয়ে যেতে পারে না। ফলে তখন ফ্রিজে যে জমা থাকা পানি সামনে দরজা বেয়ে ঘরের মেঝেতে পড়ে যায়।

লক্ষ্য রাখবেন ফ্রিজের ছিদ্রটি যেন বন্ধ না হয়ে যায় কোন কারনে। অনেকে আছে বেশি বাজার করে খাবার ফ্রিজে পুরো লোড করে রাখে। নিজে কোন ফাঁকা জায়গা রাখতে চাই না যেন তারা। ফ্রিজ পুরো লোড করে একদম যেন থার্মোস্টারের সুইচের পাওয়ার টি বাড়িয়ে দিলে যেন বেঁচে যায়। ঠান্ডা হওয়ার জন্য কিন্তু এটা করা একেবারেই ঠিক নয়। 

আর যখন কোন মানুষ এই একই কাজটা করেন তো তখন এটাকে আমরা ওভারলোড বলে থাকি। এই ওভারলোড করার কারণে আপনাদের ফ্রিজ বেশি গরম জমা হয়ে যায় আর বরফ গলে তখন পানি হয়ে বেরিয়ে যায়। তাই এই কাজগুলো করা থেকে বিরত থাকবেন কোনো কারণে যদি ফ্রিজ পরিষ্কার করতে

গিয়ে আপনাদের ফ্রিজ নরমাল কম্পার্টমেন্ট অথবা ডিপ কম্পার্টমেন্টের সংযোগ স্থলে যদি ফেটে বা ছিদ্র হয়ে যায়। তাহলে অতি দ্রুত মেরামত করিয়ে নেন কেননা এই ফাটা ছিদ্র এর কারণে পানি পড়তে পারে। সঠিক সময় আপনার শখের জিনিসটি মেরামত করুন এবং ফ্রিজ থেকে দুশ্চিন্তা মুক্ত হন আর ভালো থাকুন।

ফ্রস্ট ফ্রিজ এবং নন ফ্রস্ট ফ্রিজ এর মধ্যে পার্থক্যগুলো কি?

আপনার একটা বিষয় খেয়াল করে বুঝতে পারবেন। সাধারণ যে ফ্রিজের ফ্রস্ট ফ্রিজ ডিপ অংশের দেখতে পাই। আমরা দ্বীপে মাছ মাংস জাই রাখি না কেন সেই কাঁচা খাবার গুলো জমে যায়। এখন আমরা যদি এই কাঁচা মাছের মাংস রান্না করতে চাই সে ক্ষেত্রে আমাদেরকে যা করতে হবে। কাঁচা মাছ মাংস পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে তা না হলে বরফ গোলবেনা।

দেখুন অন্যদিকে যে নন ফ্রস্ট ফ্রিজ আছে সেই ফ্রিজের ডিপের অংশে কিন্তু কোন প্রকার বরফ জমে না এর ঝামেলাও নেই। ফলে ফ্রস্ট ফ্রিজগুলো থেকে যেকোনো খাবার সরাসরি আরামসে রান্না করে খেতে পারবেন। তাই এই ফ্রস্ট ফ্রিজের ঝামেলাও নেই বললেই চলে। তাছাড়া ফ্রস্ট ফ্রিজ একটানা চলতে থাকলে অনেক বেশি ফ্রিজে বরফ জমে যায়।

ফলে জমে যাওয়াই বেশি মাছ-মাংস রাখা যায় না। এবং অতিরিক্ত গরম জমে থাকার কারণে ফ্রিজে রাখা খাবার টেনে বের করা যায় না। আর এজন্যই সৃষ্টি কমপক্ষে মাসে একবার হলেও ক্লিন করার চেষ্টা করবেন। এতে আপনার যাবতীয় খাবার খুব ভালোভাবে বের করতে পারবেন অন্যদিকে নন ফ্রস্ট ফ্রিজে হিটার থাকার কারণে বরফ গুলো অটোমেটিক গলে যায়।

আর এই ফ্রিজটি কষ্ট করে ক্লিন করতে হয় না। আমরা যদি বিদ্যুৎ বিল খরচ নিয়ে ভাবি তাহলে সেই প্রসঙ্গে আসা যাক বরফ গলার জন্য হিটার ব্যবহার করা হয় এবং টাইমার কুলিং ফ্যান লাইট ইত্যাদি। এসব বাড়তি যন্ত্রের ব্যবহারের জন্যই নন ফ্রস্ট ফ্রিজে বিদ্যুৎ বিল অনেক বেশি হয়ে থাকে। আর এজন্যই প্রতি মাসে বেশি বিদ্যুৎ বিল চলে আসে।

অন্য দিকে ফ্রস্ট ফ্রিজ কোন প্রকার হিটার অন্যান্য যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হয় না যেমন টাইমার, কুলিং ফ্যান ইত্যাদি। তাই এর বিদ্যুৎ বিলও অনেক কম আসে কারেন্ট যখন চলে যাবে ফ্রস্ট ফ্রিজে খাবারগুলো ৫ থেকে ৬ ঘন্টা থাকবে। অন্যদিকে নন ফ্রস্ট ফ্রিজে বরফ না জমে থাকার জন্য বিদ্যুৎ চলে গেলে দুই ঘন্টা খাবার ভালো থাকে।

যে এলাকাতে যেমন ঘন ঘন কারেন্ট চলে যায় সেসব এলাকায় নন ফ্রস্ট ফ্রিজ ব্যবহার করাই ভালো। আমরা অনেকেই এ বিষয়টা জানি যে জিনিসের ভেতরে বেশি যন্ত্রাংশ থাকে সেগুলো জিনিস খুব তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়।যেহেতু নন ফ্রস্ট ফ্রিজে যন্ত্রাংশ বেশি সেহেতু প্লিজ নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

অন্যদিকে ফ্রস্ট ফ্রিজে যন্ত্রাংশ কম থাকার কারণে সহজে নষ্ট হয় না। আশা করি ফ্রস্ট ফ্রিজ আর নন ফ্রস্ট ফ্রিজের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে পেরেছেন।
আরো পড়ুন:পুরাতন স্মার্টফোন ফোন কেনার আগে আপনার যা জানা অনেক জরুরী

ফ্রিজের সুবিধা ও অসুবিধা গুলো কি কি? এখনই জেনে নিন।

ফ্রিজের উপরের অংশে যদি ডিপ অংশ থাকে তাহলে দেখবেন অনেক সময় যখন বিদ্যুৎ চলে যাবে তখন আপনি দেখবেন যদি আপনি উপরের অংশ দেখে কিনেন তাহলে কি হবে ফ্রিজের ডিপ অংশের যে মাছ মাংস কিংবা অন্যান্য যে খাবারগুলো রেখেছিলেন সে খাবারগুলো কিন্তু বড় হয়ে ছিল রংটাইমের

জন্য যখন কারেন্ট চলে যায় তখন দেখবেন বরফগুলো গলে গেছে এবং পানিতে পরিণত হয়ে নিচের দিকে ফ্লোরে করতে থাকে। আবার ধরুন আপনার ফ্রিজে ডিপ অংশ থাকার কারণে যে পানিটা গড়িয়ে পড়ে অর্থাৎ আপনার ফ্রিজের যে নরমাল অংশে খাবার গুলো আছে যেমন ধরুন শাক-সবজি আরও

 ইত্যাদি থেকে থাকে। আবার আপনি যে রান্না করা খাবার রাখবেন সেই খাবার গুলো নষ্ট করে দিতে পারে। যদি আপনি ডিপটা নিচে দেখে কিনতেন তাহলে হয়তো আপনার কোন খবর নষ্ট হতো না আরো একটা সমস্যা পাবেন সেটা হচ্ছে, আপনি যখন ডিপ অংশে মাছ মাংস রাখেন তখন দেখবেন যে কাঁচা

মাছ মাংস গুলো শক্ত হয়ে গেছে। আপনার ফ্রিজের ভেতরে বেশি বড় জমে থাকার কারণে আপনি কিছু কাঁচা খাবার গুলো ফ্রিজ থেকে টেনে বার করতে পারেন না কারণ যখন আপনি টেনে বার করতে যাবেন তখন সেই কাঁচামাল মাংস খাবার গুলো আপনার গায়ে পড়বে আপনি ব্যাথা পেতে পারেন।
 
কারণ সেগুলো খাবার গুলো জমে যাওয়ার কারণে অনেক শক্ত হয়ে গেছে। তাই সেই জন্য ফ্রিজের উপরে ডিপ দেখে নাকি নাই ভালো আর আমি মনে করি আপনার জন্য বেটার হবে ফ্রিজের ডিপ অংশটা যদি নিজে দেখে কিনেন।

আপনি ইনভার্টার ফ্রিজ কিনবেন না নন ইনভার্টার ফ্রিজ কিনবেন কোনটা?

আপনি ইনভার্টার ফ্রিজ কিনবেন না নন ইনভার্টার ফ্রিজ ভাবছেন? প্রিয় বন্ধুরা তাহলে আপনি এখনই আমার আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে পারবেন যে আপনি ইনভার্টার ফ্রিজ কিনবেন না নন ইনভার্টার ফ্রিজ কিনবেন। আমি আপনাদেরকে প্রথমে জানাবো যে ইনভার্টার ফ্রিজকে আর নন ইনভার্টার ফ্রিজ কি? ইনভার্টার ফ্রিজে ইনভার্টার নামক যন্ত্র থেকে এসেছে।

এই ইনভার্টারের যন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। সাধারণত এই ইনভার্টারের ফ্রিজের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। অর্থাৎ এইসব ইনভার্টার ফ্রিজে কিভাবে তাপ নিয়ন্ত্রণ করে তা আমি আপনাদেরকে জানাবো। আপনি একটা জিনিস খেয়াল করবেন প্রতিটা ফ্রিজের পেছনে অর্থাৎ নিচে কম্প্রেসার নামক একটি যন্ত্র থাকে।

আমি যতদূর জানি কম্প্রেসারের সাধারণ ভাবে দুটি অংশ থাকে যেমন ধরুন, একটা হচ্ছে মেকানিক্যাল আরেকটি হচ্ছে পি ইন্সটল সিলিন্ডার থাকে। এই যে কম প্রসারের যে পি ইন্সটল আছে সেটা সিলিন্ডারের ভেতরে উঠানামা করে মোটরটি শুধুমাত্র ব্যবহার করা হয় ইন্সটল এর ভেতর ওঠানামা করার জন্য।

আর অনেক সময় কিন্তু মটরের ক্ষমতার উপরে ফ্রিজের ক্ষমতার উপর নির্ভর করে। আমরা যদি মটরের ক্ষমতা ১০০ ওয়াট ধরি তাহলে ১০৩ ওয়াট। আর ফ্রিজের ওয়ার্ড হচ্ছে 103 ওয়াটের মটর। এই ১০৩ ওয়াটের ফ্রিজের মটর যখন চালু হয় তখন রানিং অবস্থায়। মেকানিক্যাল অংশের ভেতরে পি ইনস্টল আর সিলিন্ডার থাকে।

পি ইনস্টল টি সিলিন্ডারের ভেতরে ওঠানামা করে এবং ভেতরে ওঠানামা করার জন্য এই মটরটি ব্যবহার করা হয়। আর আপনি কি জানেন মটরের ক্ষমতার উপরে ফ্রিজের ক্ষমতা নির্ভর করে থাকে।আমরা এখন ধরি এই মটরের ক্ষমতা 103 পি ইনস্টল । তাহলে এই ফ্রিজটির পি ইনস্টল হবে ১৩০ ওয়াট তাই কি

নয় মটর যত চলবে রানিং অবস্থায় ঠিক এম্পিয়ারের কারেন্ট গ্রহণ করবে ঠিক স্টাটিং মুহূর্তে।
রানিং কারেন্টের চেয়ে তিন থেকে পাঁচ গুণ বেশি পর্যন্ত কারেন্ট চালু হতে পারে কারণ এই মোটরের রোটরটি স্থির অবস্থায় থাকে। রোডরটি স্থির অবস্থায় থেকে ঘুরন্ত অবস্থায় যাওয়ার সময় বেশি শক্তির প্রয়োজন হয়।

এই জন্য এই মোটরটি স্টাডি মুহূর্তে রানিং কারেন্টের চেয়ে বেশি কারেন্ট গ্রহণ করে। আর ইনভার্টার মুলক যন্ত্রটি এই মটরের ক্ষমতা অনুযায়ী পূর্ণ শক্তিতে চালু হতে দেয় না। মটর কে ধীরে ধীরে চালু করে। যে প্রতি মটরটি 30 ওয়াটের চালু হয়। ৪০ ওয়াট ৪৫ ওয়াট এইভাবে ওয়ার্ড বাড়তে থাকে। মটরটি অল্প ওয়াটের চালু হওয়ার কারণে লাইন হতে কম কারেন্ট গ্রহণ করে।

একটি নির্দিষ্ট সময় পরে মটরটি পূর্ণ শক্তিতে চলতে থাকে। আর ফ্রিজের তাপমাত্রা যে পজিশনে সিলেক্ট করা হয়। ধরি ফ্রিজের ধর্ম স্টার্টারের নকটি ৪ অথবা ৫ এর যেকোনো একটি পজিশনে সিলেক্ট করা আছে। ফ্রিজের তাপমাত্রা নির্দিষ্ট পজিশনে পৌঁছানোর কারণে এই কম্প্রেসার মটরটি সম্পূর্ণভাবে অফ হয় না। মটরটি আস্তে আস্তে চলতে থাকে।

যদি ফ্রিজে তাপমাত্রা একটু বেড়ে যায় তাহলে কম্প্রেসার মোটরটি একটু জোরে চলে ফ্রিজে তাপমাত্রাকে সমন্বয় করে। যদি ফ্রিজের তাপমাত্রা তাপমাত্রাটা কিছু কমে যায় তাহলে কম্প্রেসার মটরটি আরো আস্তে আস্তে চলে ফ্রিজে তাপমাত্রা যখন ফ্রিজে তাপমাত্রা স্থিতি থাকে। সেই সময় ফ্রিজের কম্প্রেসার সম্পূর্ণভাবে অফ হয়।

করার জন্য বৃষ্টি আস্তে আস্তে চলার কারণে গ্রহণ করে। এর জন্য ইনভার্টার ফ্রিজ ব্যবহার করলে বিদ্যুৎ খরচ কম হয়। তবে ইনভার্টার এর কিছু অসুবিধা আছে। এক নাম্বার ইনভার্টার ফ্রিজের দাম বেশি। দুই নাম্বার ইনভার্টার সহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স সার্কিট ব্যবহার হওয়ার কারণে ইনভার্টার মেরামত করার খরচও বেশি। 

এবং নন ইনভার্টার ফ্রিজ সম্পর্কে জানাবো নন ইনভার্টার ফ্রিজ ইনভার্টার নামক যন্ত্র ব্যবহার হয় না। ফলে ফ্রিজটি যখন চালু হয়।এই কম্প্রেসার মটরটি রানিং কারেন্টের চেয়ে তিন থেকে পাঁচ গুণ বেশি পর্যন্ত চালু হয়। তখন লাইন হতে বেশি কারেন্ট গ্রহণ করে। আবার বৃষ্টি যতক্ষণ চলে মটরের ক্ষমতাতে পূর্ণ শক্তি চলতে থাকে। তখন লাইন হতে বেশি গ্রহণ করে।

এর জন্য নন ইনভার্টার ফ্রিজে বিদ্যুৎ বিল বেশি হয়। তবে ফ্রিজের ওয়ার্ড কম হওয়ার কারণে ইনভার্টার ফ্রিজ এবং নন ইনভার্টার ফ্রিজের বিদ্যুৎ বিলের তেমন কোন পার্থক্য আসে না। যেমন, ১০ সেফটি থেকে ১৫ সেফটি এমন ক্ষমতার ফ্রিজের ওয়াট ১২০ থেকে ১৫০ ওয়াট হয়ে থাকে। তবে ফার্স্ট বা ডিপ ফ্রিজ কিনতে চাইলে নন ইনভার্টার ফ্রিজ কিনতে পারেন।

নো ফ্রস্ট এবং নন ফ্রস্ট কিনতে চাইলে ইনভার্টার ফ্রিজ কিনতে পারেন। কারণ ফ্রস্ট বা ডিপ ফ্রিজে তুলনায় নো ফ্রস্ট ফ্রিজের বিদ্যুৎ বিল বেশি হয়। তো প্রিয় বন্ধুরা এতক্ষণ আমার পোস্টটি পড়ে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে আপনি ইনভার্টার ফ্রিজ কিনবেন নাকি নন ইনভার্টার ফ্রিজ কিনবে আশা করি আমার কথাগুলো বুঝতে পেরেছেন।

শেষ কথাঃ প্রিয় বন্ধুরা আজ আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করলাম দেশীয় পণ্য ওয়ালটনের রেফ্রিজারেটর নিয়ে এবং এর প্রাইজ সম্বন্ধে এবং বিস্তারিত সবকিছু জানিয়ে দিলাম এই পোষ্টের মাধ্যমে আমার এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনার এতোটুকু ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট এর মাধ্যমে জানিয়ে দিবেন ধন্যবাদ।












এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url