২৯+ ল্যাপটপ এর প্রাইজ ২০২৪-ল্যাপটপ এর দাম ও ডিটেলস সহ

দেশি ব্যান্ডের ল্যাপটপ নিয়ে আজ আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করব এবং ল্যাপটপ এর প্রাইস ২০২৪-ল্যাপটপ এর দাম ও ডিটেলস সহ পুরো বিস্তারিত তথ্য জানিয়ে দিব চলুন তাহলে শুরু করা যাক আজকের আর্টিকেল নিয়ে প্রথমে আমরা আলোচনা করব ওয়ালটন ল্যাপটপের এই মডেলটি।


মডেলটি হচ্ছে ওয়ালটন তামারিন্ড এমএক্স ৩১১ জি এর এই মডেলটিতে থাকছে ওয়ান ওয়ান জেনারেশনের i3 1115G4 প্রসেসর। এটা ক্যাশ মেমোরিতে আছে সিক্স মেগাবাইট। হিসেবে আছে ৩২০০ মেগাহার্জের ৮ জিবি ddr4 ram এক্সট্রা একটা স্লট পেয়ে যাবেন যার মাধ্যমে আপনি সর্বোচ্চ ৩২ জিবি পর্যন্ত এক্সটেন করতে পারবেন।

২৯+ ল্যাপটপ এর প্রাইস ২০২৪-ল্যাপটপ এর দাম ও ডিটেলস সহ

স্টোরেজ হিসেবে থাকছে ৫১২ জিবি এর M.2 Gen 3 SSD SO কাগজে কলমে এইটা একটা অ্যান্ট্রি লেভেল এর ল্যাপটপ। আর এই ল্যাপটপের ওজন তেমন টা বেশি নয় আপনি চাইলে যেকোন জায়গায় ক্যারি করতে পারবেন।আর ডিজাইন কোয়ালিটি বেশ অনেকটা ভালো এই ল্যাপটপের কালার হচ্ছে ড্রাক নেভি ব্লু কালার।

আপনি যদি ল্যাপটপটি পেছনে দিকে ঘুরিয়ে দেখেন তাহলে সুন্দর একটা ডিজাইন করা ওয়ালটন এর লোগো পেয়ে যাবেন। ল্যাপটপের গরম বাতাস খুব সহজে বের করে দেওয়ার জন্য ল্যাপটপে ভেন্টিলেশন ব্যবহার করা হয়েছে। এবং পেছনে এর স্পেসটা বেশি দেওয়া হয়েছে গরম বাতাস বের করে দেওয়ার জন্য। আপনি একটু খেয়াল করে দেখবেন যে 

ল্যাপটপের উপরে এবং পিছনে একটি রাবারে গিপ দেওয়া হয়েছে। বড় আকারের জন্য প্লেট সার্ভারে সুন্দরভাবে আটকে রাখতে সাহায্য করে। লাউড স্পিকার ও গ্রিল এর নিচে এবং উপরে ব্রাজেলটি বেশি দেওয়া হয়েছে যা অনেকেরই পছন্দ নাও হতে পারে আমার কাছে ল্যাপটপের ব্রেজেলটি একেবারেই ভালো লাগেনি।

কারণ অন্যান্য ব্যান্ডের ল্যাপটপগুলোতে আজকাল এত বেশি ব্রেজেল দেখা যাই না। ব্রেজেলটা যদি অন্যান্য ল্যাপটপ এর মত কম দিত হয়তো ল্যাপটপের লুক টা আরো বেশি চমৎকার দেখাতো। এই ল্যাপটপটা এখন বিভিন্ন ওয়ালটন আউটলেটে এখন পাওয়া যাচ্ছে। এর দাম দেওয়া হয়েছে অনলি ৬০ হাজার ৫০০ টাকা আর এর দামটা যে কোন সময় ওঠানামা করতে পারে।

এই ল্যাপটপটির ওয়ারেন্টি আপনি পেয়ে যাবেন দুই বছরের ওয়ারেন্টি তবে আপনি আরো ভালোভাবে ওয়ারেন্টি বিষয়ে জানতে চাইলে ওয়ালটনের ওয়েবে যে আরো ডিটেইলস দেখতে পারেন। ল্যাপটপেরাইট সাইডে রয়েছে ইথারনেট পোর্ট কম্ব পোর্ট পেয়ে যাবেন। আরো সাথে পেয়ে যাবেন USB

3.2 Gen 2 টাইপ সি পোর্ট সাইডে রয়েছে দুইটা USB 3.2 G1 টাইপ এ পোর্ট। আরো পেয়ে যাবেন HDMI OUTPUT পেয়ে যাবেন রাইটে টু ইন ওয়ান জ্যাক পেয়ে যাবেন। ল্যান্ড পোর্টের জন্য রয়েছে RJ45 কানেক্টর। ডি সি এন জ্যাক পোর্ট টি ও পেয়ে যাচ্ছেন। আরো পেয়ে যাচ্ছেন কার্ড রিটায়ার্ড। কমিউনিকেশনে থাকছে ব্লুটুথ ৫. ২ আর ওয়াই ফাই ৬।

এখন আমরা দেখব এর স্পিকার সাউন্ড কোয়ালিটি তবে আমি এটা আগেই চেক করে দেখেছি মাশাল্লাহ অনেক ভালো তবে এর লাউটনেস একটু কম হওয়াতে অনেকেরই ভালো নাও লাগতে পারে। তবে আশা করছি ভালো লাগবে ট্রাই করে দেখতে পারেন। আপনি ডিসপ্লেতে পেয়ে যাচ্ছেন ১৪ ইঞ্চি একটি

আইপিএস ডিসপ্লে ডিসপ্লেতে ম্যাথ ফিনিস থাকার কারণে আলোর বিপরীতে তেমন রিফ্লেট পড়বে না। কালার হিসেবে ডিসপ্লে টা ভালই আছে তবে শার্পনেস একটু তো অবশ্যই ঘাটতি আছে। এই ল্যাপটপটি আপনি ১৩০ থেকে ৪০ ডিগ্রি পর্যন্ত আপনি ব্র্যান্ড করতে পারবেন। আমি এই ল্যাপটপটি কেনার জন্য সাজেস্ট করব যারা কিনা অফিসে কাজ করছে।

অথবা নতুন যারা ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শুরু করেছেন এবং যারা স্টুডেন্ট রয়েছেন তাদের জন্য। কিন্তু আপনি যদি হ্যাবিট ভিডিও এডিটিং করতে চান অথবা গেম ইন করতে চান তাহলে আমি বলব এই ল্যাপটপটি আপনার জন্য নয়। এই ল্যাপটপ দিয়ে নরমালি ফটোশপ ইউজ করতে পারবেন। এর ডিসপ্লে

১৪৪ সাপোর্টেট। ব্যাটারি পেয়ে যাচ্ছেন ৫৯ পাওয়ার ব্যাটারি আর চার্জ দেওয়ার জন্য ৬৫ ওয়াটের চার্জার পেয়ে যাবেন। ব্যাটারি ব্যাকআপ আমরা ব্যবহার করে পেয়েছি 6 ঘন্টার মত যদি ওয়ালটন বলেছে ৮ ঘণ্টা বেকাপ দিবে আসলে এটা আপনার ব্যাটারিটা ব্যাকআপ দেবে আপনার ল্যাপটপের ব্যবহার

করার নির্ভর করে যত বেশি হেবিট কাজ করবেন তত বেশি তো চার্জ খাবেই এটা স্বাভাবিক তবে নিয়মের ভিতরে থাকতে হবে তাহলে অবশ্যই আশা করছি আট ঘন্টা না হলেও সাত ঘন্টা অবশ্যই পেতে পারেন।

৬০ হাজার টাকার বাজেটের মধ্যে যে ল্যাপটপ গুলি পেয়ে যাবেন

1.Walton Tamarind MX311G Core i3 11th Gen

আপনারা অনেকেই ভাবছেন হয়তো মিড রেঞ্জের বাজেটের ভেতরে একটি ল্যাপটপ ক্রয় করবেন বা করার কথা ভাবছেন তাহলে এই ওয়ালটনের Tamarind MX311G এই দেশি মডেলটি পারচেজ করতে পারেন।এটাতে রয়েছে Core i3 11th Gen ল্যাপটপ দিয়ে আপনি খুব অনায়াসে আপনার প্রয়োজনীয়

অফিসের কাজ কিংবা আরো অন্যান্য কাজগুলো খুব স্মুথলি ভাবে কাজ করতে পারবেন। এই ল্যাপটপের চার্জ কোয়ালিটি অনেক ভালো পাবেন আর হ্যাঁ আপনি এই ল্যাপটপ দিয়ে খুব সহজে নরমালি গেম ফিচারগুলো ভালোভাবে উপভোগ করতে পারবেন।


মূল্য:৬০,৫৫০

বিবরণ সমূহ:

1.ProcessorঃIntel Core i3-1115G4(6M Cache,3.00 GHz up

to 4.10 GHz)

২.Display:14"FHD(1920 x 1080) IPS Matte LED-Backlit Display

With 100% RGB

3.Memory:8GB 3200MHz

4.Storage:512 GB SSD

5.Graphics:Intel UHD Graphics

6.Operating system

Genuine Windows 11

7.Battery

4-Cell Smart Lithium-lon

8. Adapter

65W

9. Audio

2x1.5W

10.Weight

1.40Kg

11.Collar(s) Sky Blue

এক লাখ ৩৭ হাজার ৭০০ টাকার বেস্ট গেমিং ল্যাপটপ ২০২৪

২.Walton Karonda GX712H Core i7 12th Gen

আপনারা যারা ভাবছেন যে বেশি দামের মধ্যে একটা গেমিং ল্যাপটপ কেনার কথা ভাবছেন তাহলে এই মডেলটি আপনার পছন্দের তালিকায় থাকতে পারে।এই ল্যাপটপটির মডেলটি হচ্ছে ইন্টেল এর কোর আই সেভেন এন ভিডিয়া 4 জিবি গ্রাফিক্স কার্ড দ্বারা সমৃদ্ধ। এই গেমিং ল্যাপটপটি দিয়ে আপনি খুব সহজে আপনার পছন্দের গেম গুলো প্লে করতে পারবেন।

এবং এর চার্জ কোয়ালিটিও ভালো ব্যাকআপ দিবে আর সাথে তো পেয়ে যাচ্ছেন ১৬ জিবি মেমোরি ডিটিআর ফোর। আর ল্যাপটপটির সাথে পেয়ে যাচ্ছেন আরজিবি লাইটিং সিস্টেম এই আর জিবি সিস্টেম থাকার কারণে আপনি যখন গেমগুলো প্লে করবেন তখন খুব ভালোভাবে উপভোগ করতে পারবেন। 

যদি আপনার বাজেট ১ লাখ ৩৭ হাজার এর আশেপাশে হয় তাহলে আপনি এই ল্যাপটপটি পারচেজ করতে পারেন।


মূল্য: ১৩৭,৭৫০

বিবরণ সমূহ:

1.ProcessorঃIntel Core i7-12700H Processor(3.50GHz up to 4.70GHz).

২.Display:15.5''(39.62cm)FHD(1920 x 1080)

Matte IPS LED Backlit Display with

144Hz Refresh Rate & 72% NTSC, Close

to 100% sRGB

3.Memory:16 GB DDR4 3200MHz Ram

4.Storage:512GB M.2 2280 NVMe PCIe Gen 3.0 x 4

Interface

5.Graphics: NVIDIA R GeForce RTX ™ 3050 4GB

GDDR6 VRAM

6.Operating system: Genuine Windows R 10 Home (Free

Upgrade to Windows R 11)

7.Battery

4-cell,54WH Polymer

8.Adapter

150 W Smart

9. Audio Output

10.Weight

1.9 KG

11.Collar(s)Silver

৯৭ হাজার টাকার বাজেটের ল্যাপটপ এর প্রাইস ২০২৪-বিস্তারিত সহ


3.Walton Tamarind MX711G Core i7 11th Gen

আপনি যদি ৯৭ হাজার টাকার মধ্যে একটি ল্যাপটপ খুঁজে থাকেন অথবা ক্রয় করার কথা ভাবছেন তাহলে আপনি Walton Tamarind MX711G এর এই মডেলটি পারচেজ করতে পারেন। আপনি এই ল্যাপটপের প্রসেসর পেয়ে যাচ্ছেন ইন্টেল এর কোর আই সেভেন। এই ল্যাপটপটি ১৪ ইঞ্চি আইপিএস ডিসপ্লের একটি ল্যাপটপ।

মেমোরিতে পেয়ে যাচ্ছেন আর জিবি ডিডিআর ফর এই ল্যাপটপটির ডিজাইন কোয়ালিটি সবকিছু দিয়েই ভালো পাবেন। এই ল্যাপটপে আমরা কি কি ফিচার পাচ্ছি চলুন তাহলে নিচে দেখে নেই।


মূল্য:97,550

বিবরণ সমূহ:

1.ProcessorঃIntel Core i7-1165G7(12M Cache, 2.80 GHz

up to 4.70 GHz,With lPU)

2.Display

14" IPS-FHD (1920 x 1080)

3.Memory

8GB DDR4- 3200MHz

4.Storage

512GB SSD

5.Graphics

Intel UHD Graphics

6.Operating system

Genuine Windows 11

7.Battery

4 Cells Smart Lithium-lon

8. Adapter

65W

9. Audio

Speaker-2x1.5W

10.Weight

1.40kg

11.Collar(s) Sky Blue

ওয়ালটন এর Passion Bx710U ৭৭ হাজার টাকার প্রাইজ ল্যাপটপটির ডিটেলস

4.Walton Passion Bx710U Core i7 10th Gen

এই Walton Passion Bx710U টেন জেনারেশনের কোর আই সেভেন এই ল্যাপটপটি আপনাকে ওয়ালটন কোম্পানি দিচ্ছে মাত্র ৭৪ হাজার টাকার আশেপাশে যদি আপনি এই বাজেটে ল্যাপটপটি ক্রয় করতে চান তাহলে নিচে ডিটেলস গুলো একবার দেখে নিতে পারেন।


মূল্য:74,950

বিবরণ সমূহ:

1. ProcessorঃIntel Core i7-10510U(8MB Cache,1.8GHz up to 4.9GHz

2.Display

15.6" FHD (1920 x 1080)

3.Memory

8GB DDR4- 2666MHz

4.Storage

512GB M.2 2280 SSD

5.Graphics

Intel UHD Graphics

6.Operating system

Windows 10

7.Battery

3 Cell Smart Lithium-lon

8. Adapter

45W

9. Audio

2 x 2 W

10.Weight

1.59kg

11.Collar(s)Black

৮০ হাজার টাকার বাজেটের সেরা ল্যাপটপ এর দাম ডিটেলস সহ

5.Walton Karonda GX510H Intel Core i5 10th Gen

ল্যাপটপের যদি আপনার দাম সম্বন্ধে কোন ধারনাই না থেকে থাকে তাহলে আপনি এখনই জেনে নিন এই আর্টিকেলের মাধ্যমে শুধুমাত্র ওয়ালটনই দিচ্ছে কম বাজেটের মধ্যে খুব ভালো মানের ল্যাপটপ বিভিন্ন মডেলের ল্যাপটপ দিয়ে থাকে এই ওয়ালটনের কোম্পানিটি।


মূল্য:79,990

বিবরণ সমূহ:

1.ProcessorঃIntel R Core ™ i5-10300H 2.5 GHz

up to 4.5 GHz

2.Display

15.6"(39.62cm)FHD(1920 x 1080)

Matte IPS LED Backlit Display

3.Memory

8GB DDR4 3200MHz RAM

4.Storage

512GB M.2 2280 NVMe PCIE-3.0☓4 interface

5.Graphics

Intel UHD Graphics 630

NVIDIA R GeForce MX350 2GB

GDDR5 VRAM

6.Operating system

Windows 10

7.Battery

Embedded 4 Cell Polymer Battery-49W

8. Adapter

90W

9. Audio

2 x 2W Speaker's

10.Weight

1.85 kg

11.Collar(s)Black

Walton Passion BX3800 এই মডেলটির মিড রেঞ্জের প্রাইজের মধ্যে বেস্ট

6.Walton Passion BX3800 Intel r Core ™ i3 8th Gen

আপনারা যারা ভাবছেন একটা মিড রেঞ্জের ল্যাপটপ কিনব ৩৮ হাজার টাকার আশে পাশে তাহলে আপনি ওয়ালটনের Passion BX3800 এই মডেলটি খুব অনায়াসে নিতে পারেন। এই ল্যাপটপের প্রসেসর হিসেবে থাকছে ইন্টেল এর কোর আই থ্রি এইট জেনারেশন।Intel UHD Graphics 620 এবং ১৪ ইঞ্চি একটি ডিসপ্লে পেয়ে যাচ্ছেন। 

এর রেজুলেশন পেয়ে যাবেন সর্বোচ্চ ১৯২০ ইনটু হাজার ৮০ আপনি এই ল্যাপটপটি দিয়ে যেকোনো ধরনের কাজ করতে পারবেন।যেমন অফিসিয়াল কাজগুলো আর ছোটখাটো ফটো ফটো সবগুলো ব্যবহার করতে পারবেন তবে যদি আপনি ভাবেন যেটা গেমের জন্য পারচেজ করবেন তাহলে এটা ভুল হবে নরমাল গেম গুলো খেলতে পারবেন।


মূল্য:38,950

বিবরণ সমূহ:

1.Processor

Intel Core i3-8130U Processor-2.60 GHz,3.50 GHz

2.Display

14" Inch Display-(1920 x 1080)

3.Memory

4GB DDR4 2400MHz RAM

4.Storage

1 TB Hard Disk Drive(HDD)

5.Graphics

Intel UHD Graphics 620

6.Operating system

Free Dos

7.Battery

4-Cell Polymer Battery-31W

8. Adapter

45W

9. Audio

10.Weight

1.59kg

11.Collar(s)Black

২৯ টাকার মধ্যে ল্যাপটপ এর প্রাইস সম্বন্ধে এখনি জেনে নিন

7.Walton Intel Prelude N5000

লো বাজেটে যারা ওয়ালটনের ল্যাপটপ কেনার কথা ভাবছেন তাদের জন্য ওয়ালটনের ইন্টেল প্রসেসর যুক্ত Walton Intel Prelude N5000 এই মডেলের ল্যাপটপটি সবচেয়ে বেস্ট অপশন আপনার কাছে হতে পারে।


মূল্য:29,990

বিবরণ সমূহ:

1.Processor

Intel Prelude N5000

Processor (4M Cache,1.10 GHz,

uo to 2.70 GHz)

2.Display

15.56cm(14"0)HD(1366☓768)Matte LED

3.Memory

4GB DDR4 2400MHz RAM

4.Storage

256GB SATA...M.2 22980 SSD

5.Graphics

Intel UHD Graphics 605

6. Operating system

Windows 10

7.Battery

Embedded Polymer Battery Smart

Lithium -lon battery pack,

37WH

8. Adapter

30W

9. Audio

2 x 1.5 W Speakers

10.Weight

1.36kg

11.Collar(s)Black

ল্যাপটপ কাকে বলে?ল্যাপটপ ব্যবহারের সুবিধা ও অসুবিধা গুলো কি

ল্যাপটপ হচ্ছে একটি ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ও ছোট আকারের বস্তু এবং বহনযোগ্য যা খুব সহজেই যে
কোন জায়গায় বসে কাজ করা সম্ভব অর্থাৎ ল্যাপটপটি ছোট আকার হওয়াতে যে কোন জায়গায় খুব সহজে ক্যারি করা যায়।

ল্যাপটপ ব্যবহারের সুবিধাঃ

আমরা অনেকেই এখন বেশির ভাগই ডেক্সটপ ইউজ করি কেননা ডেস্কটপের জায়গা বেশি হওয়ার কারণে আমরা যেকোনো ধরনের বড় কাজগুলো খুব সহজ ভাবে করতে পারি।কিন্তু যখন আমরা কাজ করার ক্ষেত্রে হঠাৎ করে লোডশেডিংয়ের প্রবলেম হয় তখন আমরা অনেকেই ইউপিএস ইউজ করে

থাকি সেটা দিয়ে আমরা ভালো একটা ব্যাকআপ পাই এই ধরুন ৩০ মিনিট থেকে সর্বোচ্চ ১ ঘন্টা পর্যন্ত ব্যাকআপ পাবেন।কিন্তু অনেকেই আছে যে ইউপিএস ব্যবহার করেনা যার কারণে তার প্রয়োজনীয় কাজগুলো কমপ্লিট করতে পারেনা। এজন্য বেশিরভাগ মানুষই ল্যাপটপ চয়েজ করে থাকে ল্যাপটপটি

আকারে ছোট ও হালকা হওয়াতে যে কোন জায়গায় নিয়ে যাওয়া যায় সঙ্গে করে এবং যাবতীয় কাজগুলো খুব সহজেই কমপ্লিট করা যায়।ল্যাপটপটি ব্যবহার করার ক্ষেত্রে যখন বৈদ্যুতিক সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় সেক্ষেত্রে ল্যাপটপের মডেল অনুযায়ী ৩ থেকে ৮ ঘণ্টা পর্যন্ত ল্যাপটপ গুলো ব্যাকআপ দিতে পারবে।

ল্যাপটপটিতে মাউসের পরিবর্তে টাচ প্যাড ব্যবহার করা হয়েছে আপনার কাজের সুবিধার্থে। ল্যাপটপটির আরও একটি সুবিধা আছে যেটা হচ্ছে ডেস্কটপ এর চেয়ে ল্যাপটপটি ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অনেক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী হবে।

ল্যাপটপ ব্যবহারের অসুবিধাঃ
ডেক্সটপ পিসি ল্যাপটপের মত নড়াচড়া করার প্রয়োজন হয় না নির্দিষ্ট স্থানে রেখে কাজ করা যায়।
আর এতে কোন পরে ভেঙ্গে যাওয়ার ভয় থাকে না ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা খুব কম
কিন্তু ল্যাপটপটি বহনযোগ্য ও হালকা হওয়াতে যেকোনো সময় দুর্ঘটনা বশত পড়ে যাওয়া সম্ভাবনা বেশি থাকে।

ডেক্সটপ এর চেয়ে ল্যাপটপের কাজের ক্ষমতা অনেক কম। তবে ডেক্সটপ পিসি মত যদি আপনি একটি ভাল পারফরমেনস পেতে চান তাহলে আপনাকে একটি ভালো মানের বেশি বাজেট দিয়ে একটি ল্যাপটপ ক্রয় করতে হবে।ল্যাপটপের বেশি আকাশ ছোঁয়া দাম হওয়াতে অনেকে পিসির মত ল্যাপটপ বাজেটে সুলভ মূল্যে ক্রয় করতে পারেনা।

ল্যাপটপের কিছু যন্ত্রাংশ যদি চেঞ্জ করার প্রয়োজন হয় তা খুব সহজে খুঁজে পাওয়া যায় না আর এই যন্ত্রাংশ গুলোর দামও হাই কোয়ালিটি।

ল্যাপটপ সম্পর্কে ধারনা ল্যাপটপ দিয়ে কি কি কাজ করা যায়

অনেকেই আছে যে ল্যাপটপের সম্পর্কে কোন ধারণাই নেই হুটহাট করে একটা ল্যাপটপ ক্রয় করে ফেলে শেষে বুঝতে পারেনা পস্তাতে থাকে।যখন একটা ল্যাপটপ ক্রয় করতে যাবেন তো অবশ্যই আপনাকে সেই ল্যাপটপের বিষয়ে শুধু ল্যাপটপের ক্ষেত্রে না যেকোনো জিনিস ক্রয় করার ক্ষেত্রে আপনার একটা বেসিক ধারণা থাকতে হবে।

তাহলে আপনি সে জিনিসটা কিনলে ঠকবেন না আশা করি আমার কথাটা বুঝতে পেরেছেন।তো এখন আপনাদেরকে ল্যাপটপের সম্পর্কে কিছু ধারনা দিব এবং ল্যাপটপ দিয়ে কি কি কাজ করা যায় সে বিষয় নিয়ে আলোচনা করব চলুন তাহলে শুরু করা যাক আজকের আলোচনা।

যখন আমরা একটা ল্যাপটপ কিনার কথা ভাবি তখন আমাদের মাথায় অনেকেরই কাজ করে থাকে যে ল্যাপটপটির প্রসেসর কেমন হার্ডডিস্ক কেমন হতে পারে বা অপারেটিং সিস্টেম কেমন হবে এই ধরনের বিষয় নিয়ে আমরা অনেকে কনফিউজ হয়ে যাই।আমরা যখন ল্যাপটপটি ক্রয় করি তখন সেলসম্যানের

উপর ছেড়ে দেই কিন্তু যখন তাদের চয়েজে আমরা একটা ল্যাপটপ নেই তখন আমাদের যে কাজের জন্য ল্যাপটপটি ক্রয় করি তখন সে কাজটা সম্পূর্ণ করা হয় না বা আমরা কাজটা করতে পারি না। আপনারা যখন একটা ল্যাপটপ কিনবেন তখন অবশ্যই ল্যাপটপটা কেনার আগে জানেন যে কি কাজে

আপনারা এই ল্যাপটপটি ক্রয় করবেন। তবে ল্যাপটপটি কেনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন কাজের ওপর নির্ভর করে বিভিন্ন কনফিগারেশনের ল্যাপটপ অনেকে ক্রয় করে থাকেন। আমরা যখন প্রথমে একটি ল্যাপটপ কেনার কথা ভাবি তখন সে ল্যাপটপ কেনার ক্ষেত্রে যে প্রথমে কনসেপ্টটা আসে সেটা হচ্ছে সেই প্রসেসরের বিষয়ে। আর প্রসেসর মূলত বুঝতে গেলে

কাজ করার ক্ষেত্রে এমন একটা জিনিস যেটা দিয়ে কোন কিছু ক্লিক করেছেন। এবং সেই জিনিসের উপর প্রসেসরের মাধ্যমে প্রসেসিং হয়ে উঠে আসে অবশ্যই আপনি সেটা দেখতে পান। তো প্রিয় বন্ধুরা আপনারা সাধারণত দু ধরনের ল্যাপটপ দেখতে পান সেটা হচ্ছে এএমডি প্রসেসর, আরেকটি হচ্ছে ইন্টেল প্রসেসর।

তো ইন্টেল প্রসেসর আর এ এম ডি প্রসেসর এর মূলত এই দুইটি প্রসেসরের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে ইন্টেল এর যে সকল প্রসেসর গুলো আছে সেগুলির স্পিড অনেক ভালো এবং আপনার যদি চিন্তাধারা থাকে যে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকার মধ্যে একটি ল্যাপটপ ক্রয় করবেন তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই

 এএমডি চুজ করতে হবে। হয়তো অনেকেরই মনে প্রশ্ন আসতে পারে এর কারণটা কি? হ্যাঁ এর কারণটা হচ্ছে ধরুন আপনার কাছে আছে ১৫ টাকা আছে। সেক্ষেত্রে আপনি যদি প্রসেসর কিনতে যান তাহলে লো থেকে যে হাইকনফিগারেশনের প্রসেসর গুলি সেগুলো আপনি পাবেন চার টাকা থেকে বা ৬ টাকার

 মধ্যে অথবা ৮ টাকার মধ্যে। তবে আপনি যদি এইখানে ইন্টেল প্রসেসর চয়েজ করতে যান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে গুনতে হবে ৮ টাকা থেকে ১০ টাকার মধ্যে। তো এ দুটি প্রসেসরের ব্যবধান আশা করি আপনাদেরকে বুঝাতে পেরেছি। তো আপনি এখন যদি ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকার মধ্যে ল্যাপটপ

কিনতে যান তবে সে ক্ষেত্রে আপনাকে এ এম ডি এর কাছেই যেতে হবে কারণ এ এমডির যে প্রসেসর হাই কনফিগারেশন আপনাকে প্রসেসরের প্রোভাইড করবে এই বাজেটের মধ্যে। আর ইন্টেল আপনাকে দিবে লো কনফিগারেশন যেটা কিনা এএমডির তুলনায় সামান্য খারাপ হতে পারে। তাহলে আমরা এখানে

স্পষ্ট বুঝতে পারলাম যে যদি আমরা ল্যাপটপ কিনতে যায় তাহলে সে ক্ষেত্রে আমাদের এ এম ডি চুজ করতে হবে। এখন যদি আপনি বাজেট বেশি দিয়ে অর্থাৎ ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকার বাজেটের উপরে উঠে যান তাহলে নিঃসন্দেহে আপনি ইন্টেলেক প্রসেসর কিনতে পারেন। তবে আপনি যে প্রসেসর কিনবেন এর মধ্যেও কিন্তু অনেকগুলো পার্থক্য রয়েছে

যেমন হচ্ছে কোর। আপনারা সাধারণত ইন্টেলের প্রসেসর এর ক্ষেত্রে অবশ্যই দেখেছেন ডুয়েল কোর, core i3, core i5 এবং কোর আই সেভেন এই মডেল গুলো আপনারা দেখেছেন। তো আপনারা এই কনফিগারেশন ইন্টেল এর প্রসেসরের মাধ্যমে প্রসেসর অনুযায়ী আপনাদের প্রয়োজনীয় কাজগুলো

করতে পারবেন যেমন হচ্ছে ডুয়েল কোর দিয়ে আপনি অফিশিয়াল নরমালি কাজগুলো করতে পারবেন। আর কোর আই থ্রি দিয়ে অফিসিয়াল কাজ এবং ফটোশপ থেকে টুকটাক সব কাজই করতে পারবেন। এবং কোর আই ফাইভ অথবা কোর আই সেভেন দিয়ে নি হাই কনফিগারেশনের সব যাবতীয়

কাজ করতে পারবেন যেমন ধরুন ভিডিও এডিটিং ফটোশপ অফিশিয়াল এর কাজের পাশাপাশি আপনি চাইলে এটা গেমি মুভ করতে পারবেন। এবং যারা নতুন ফ্রিল্যান্সিং করবেন তাদের জন্য আমি সাজেস্ট করব কোর আই থ্রি থেকে মোটামুটি এই কনফিগারেশনে আপনি ভালো কাজ করতে পারবেন। ram 4gb থেকে ৮ জিবির মধ্যে হলে অনেকটাই ভালো হয়।

শেষ কথা: প্রিয় বন্ধুরা আসসালামু আলাইকুম আপনাদের বাজেট কোয়ালিটি অনুযায়ী আমি দেশী পণ্য ল্যাপটপ নিয়ে এর বিভিন্ন দাম এবং ডিটেলসহ আমার এই আর্টিকেলে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি তো এতক্ষণ যারা আমার এই আর্টিকেলটি পড়েছেন তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url